চিয়া সিড এর উপকারিতা ও অপকারিতা জেনে নিন - চিয়া সিড কিডনির জন্য কতটা ভাল
ওজন কমাতে চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম - চিয়া সিড খাওয়ার সময়আজকের আর্টিকেলে আপনাকে স্বাগতম, আজকে আর্টিকেলে আলোচনা করা হবে চিয়া সিড এর
উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে এবং আরো আলোচনা করা হবে চিয়া সিড কিডনির জন্য কতটা
ভালো এই বিষয়ে। আপনি যদি চিয়া সিড সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান। তাহলে আজকের
আর্টিকেল চিয়া সিড এর উপকারিতা ও অপকারিতা বিস্তারিত পড়ে নিন।
পুষ্টিগুণে ভরপুর চিয়া সিড আমাদের শরীরের জন্য খুব উপকারী একটি উপাদান। তবে
চিয়া সিড খাওয়ার ক্ষেত্রে কিছু নিয়ম
রয়েছে। নিয়ম করে চিয়া সিড খেলে শরীরের জন্য খুব উপকার পাওয়া যায়। এছাড়াও
গর্ভাবস্থায় চিয়া সিড গর্ভবতী মায়ের গর্ভকালীন বিভিন্ন সমস্যার সমাধান হয়ে
থাকে এবং গর্ভাবস্থা স্বাভাবিক হয়ে যায়। চলুন বিভিন্ন গুনে ভরপুর চিয়া সিড এর
উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত নিচে আলোচনা করা যাক।
চিয়া সিডের পুষ্টিগুণ
বিভিন্ন গুণে ভরপুর চিয়া সিড আমাদের শরীরের জন্য খুব উপকারী। এটি শরীরের বিভিন্ন
সমস্যার সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। যারা অতিরিক্ত ওজনের সমস্যায় ভুগছেন
তাদের জন্য চিয়া সিড খুব উপকারী একটি উপাদান। এছাড়াও বাচ্চা এবং গর্ভবতী মায়ের
জন্য চিয়া সিড খুব উপকারী। চিয়া সিড খাওয়ার আগে জেনে নেওয়া যাক,চিয়া সিডের
পুষ্টিগুণ-
- প্রোটিন: প্রোটিনের পরিমাণ অনেক বেশি থাকে। যা আমাদের শরীরে শক্তি জগতে সাহায্য করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। ১০০ গ্রাম চিয়া সিডে প্রায় ২০ গ্রাম প্রোটিন বিদ্যমান।
- ফাইবার:ফাইবারের একটি ভালো উৎস চিয়া সিড। ১০০ গ্রাম চিয়া সিডে ফাইবারের পরিমাণ থাকে ৩৪.৪গ্রাম।
- ওমেগা-3 ফ্যাটি অ্যাসিড:ওমেগা-3 ফ্যাটি অ্যাসিডের পরিমাণ অনেক বেশি থাকে চিয়া সিডে। 100 গ্রাম চিয়া সিডে প্রায় 17.8 গ্রাম ওমেগা-3 ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে।
- অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট:চিয়া সিডে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এর পরিমাণ অনেক বেশি থাকে। যা আমাদের শরীরের জন্য খুব উপকারী।
- ভিটামিন ও মিনার: বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন চিয়া সিডে রয়েছে।যেমন,B1, B2, B3, B6, E, এবং ক্যালসিয়াম, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, এবং দস্তা থাকে।
চিয়া সিড এর উপকারিতা ও অপকারিতা
বিভিন্ন গুণে ভরপুর চিয়া সিড এর উপকারিতা ও অপকারিতা জানার জন্য আজকের এই
আর্টিকেল লিখা হয়েছে। চিয়া সিড মানব দেহে বিভিন্ন রকম রোগের বিরুদ্ধে কাজ করে।
চিয়া সিডে থাকা উপাদান গুলি অতিরিক্ত ওজন কমাতে সাহায্য করে এবং গর্ভবতী মায়ের
গর্ভাবস্থা স্বাভাবিক রাখার জন্য এবং স্বাভাবিক ভাবে বাচ্চা প্রসবে সাহায্য করে।
চিয়া সিড আমাদের শরীরের বিভিন্ন অংশে পুষ্টি উপাদান স্বাভাবিকভাবে পৌছাতে সাহায্য
করে। চলুন নিচে চিয়া সিড এর উপকারিতা ও অপকারিতা বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা যাক।
চিয়া সিড এর উপকারিতা
এখন আমরা আলোচনা করব চিয়া সিড এর উপকারিতা সম্পর্কে। চলুন জেনে নেওয়া যাক চিয়া
সিডে কি উপকারিতা রয়েছে-
হৃৎপিণ্ডের স্বাস্থ্যের
চিয়া সিডে থাকা ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড যা মানবদেহের হৃদপিন্ডের স্বাস্থ্যের
জন্য খুব ভালো কাজ করে। এটি শরীরের উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং
কোলেস্টরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। যার ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে
চিয়া সিড শরীরে রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে এবং এটি ইনসুলিনের
প্রতিরোধ ক্ষমতা কমাতে সাহায্য করে। যার ফলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে।
হজমশক্তি উন্নত করে
চিয়া সিডে ফাইবার থাকার কারণে হজম শক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য
দূর করতে সাহায্য করে। এবং মলত্যাগ নিয়মিত করতে সাহায্য করে। যার ফলে শরীরের রোগ
প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
ওজন কমাতে সাহায্য করে
চিয়া সিড খেলে এটি দীর্ঘ সময় পেটের ভিতর থাকে। যার ফলে খাওয়ার প্রতি গুরুত্ব
কমে যায় যার ফলে শরীরের ওজন কমে যায়। চিয়া সিড ক্ষুধামান্দ্য কমাতে সাহায্য
করে।
ক্যান্সার প্রতিরোধে ভূমিকা রাখে
নিয়মিত চিয়া সিড সেবনের ফলে ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে।চিয়া সিডে থাকা
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধি রোধ করতে সাহায্য করে।এবং চিয়া সিড
প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।
হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো
হাড়ের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে চিয়া সিড খুব ভালো একটি উপাদান। চিয়া সিডে থাকা
ক্যালসিয়াম হাড়ের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে এবং এটি হাড়ের ঘনত্ব
বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
ত্বক ও চুলের জন্য ভালো
ত্বক এবং চুল ভালো রাখতে চিয়া সিড খুব ভালো কাজ করে। চিয়া সিডে থাকা ওমেগা-৩
ফ্যাটি অ্যাসিড যা চুল ও ত্বক ভালো রাখে। এটি ত্বকের শুষ্কতা দূর করতে সাহায্য
করে এবং চুলের বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করে।
মস্তিষ্কের জন্য ভালো
প্রতিদিন বিভিন্ন কাজে আমাদের মস্তিষ্ক অনেক বেশি খাটে। কিন্তু সেই অনুযায়ী আমরা
মস্তিষ্কে উপাদান দিতে পারি না। চিয়া সিডে থাকা ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড যা
আমাদের মস্তিষ্কের জন্য খুব ভালো। এটি মস্তিষ্কের স্মরণ শক্তি বৃদ্ধি করে এবং
মস্তিষ্কের কার্যকারিতা উন্নতি করে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে চিয়া সিডে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট খুব ভালো
কাজ করে। এটি আমাদের শরীরকে রোগের সংক্রমণ থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।
চিয়া সিড এর অপকারিতা
উপরে চিয়া সিডের উপকারিতা সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।চিয়া সিডকে সুপার ফুড বলা
হয়। তবে অতিরিক্ত চিয়া সিড সেবনের ফলে এর কিছু অপকারিতা রয়েছে। চলুন আমরা
চিয়া সিডের অপকারিতা সম্পর্কে আলোচনা করি-
পেট খারাপ:
চিয়া সিডে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে। অতিরিক্ত ফাইবার খাওয়ার ফলে পেট ফাঁপা,
পেট খারাপ, বমি বমি ভাব ও ডায়রিয়া হতে পারে।
রক্তচাপ কমে যাওয়া:
চিয়া সিড শরীরের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। তবে যাদের রক্তচাপ কম থাকে
তাদের ক্ষেত্রে চিয়া সিড সেবনে সতর্কতা অবলম্বন করা দরকার। কারণ চিয়া সিড
অতিরিক্ত সেবনের ফলে রক্তচাপ আরো কমিয়ে দিতে পারে।
ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া:
চিয়া সিড কিছু ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া করতে পারে। তাই যারা বিভিন্ন ধরনের ঔষধ
সেবন করেন তারা ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী সিয়াম সিড খাবেন।
অ্যালার্জি:
কিছু কিছু লোকের চিয়া সিডের মধ্যে অ্যালার্জি থাকতে পারে। যার লক্ষণগুলো
ফুসকুড়ি, চুলকানি, এবং শ্বাসকষ্ট। এ ধরনের রোগীর ক্ষেত্রে চিয়া সিড সেবনের আগে
ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া জরুরী।
গর্ভবতী এবং স্তন্যদানকারী মহিলাদের জন্য:
গর্ভবতী এবং স্তন্যদানকারী মায়েরা চিয়া সিড সেবনের আগে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ
করে চিয়া সিড সেবন করবেন।
গর্ভাবস্থায় চিয়া সিড এর উপকারিতা
গর্ভাবস্থায় চিয়া সিড সেবন গর্ভবতী মায়ের জন্য খুব উপকারী। এটি গর্ভবতী মায়ের
সন্তান প্রসব হওয়ার সম্ভাবনাকে বৃদ্ধি করতে পারে। ১০০ গ্রাম চিয়া সিডে প্রায়
20 গ্রাম প্রোটিন সরবরাহ করে।প্রোটিন গর্ভবতী মা এবং গর্ভের সন্তানের জন্য খুব
প্রয়োজন। আপনি যদি বড় ১ চামচ চিয়া সিড সেবন করেন তাহলে আপনি প্রায় ৩ গ্রামের
মতন প্রোটিন পাবেন।
এছাড়াও চিয়া সিডে রয়েছে আইরন ক্যালসিয়াম এবং উভয় খনিজ।যা একটি সুস্থ এবং
স্বাস্থ্যকর গর্ভাবস্থার জন্য অপরিহার্য। এজন্য গর্ভাবস্থায় ডাক্তারের পরামর্শ
অনুযায়ী চিয়া সিড সেবন গর্ভবতী এবং গর্ভের সন্তানের জন্য খুবই উপকারী।
বাচ্চাদের জন্য চিয়া সিড এর উপকারিতা
চিয়া সিডে থাকা ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড যা বাচ্চাদের ব্রেইনের বিকাশে এবং
বৃদ্ধিতে বেশ কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। চিয়া সিডে থাকা সলিউবল ফাইবার, যা
শিশুদের কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে। শিশুদের দৈনিক চাহিদার প্রায় ৪২%
আইরন এই চিয়া সিড থাকে। এবং এটি ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম ও জিঙ্ক সমৃদ্ধ
হওয়ায় বাচ্চাদের পেশি গঠনে সাহায্য করে এবং সুগার এবং কোলেস্টরেল নিয়ন্ত্রণে
সাহায্য করে।
ওজন কমাতে চিয়া সিড এর উপকারিতা
চিয়া সিডে থাকা ফাইবার যা আমাদের শরীরের ওজন কমাতে সাহায্য করে। এতে প্রচুর
পরিমাণে ফাইবার থাকে যা হজমের সমস্যা দূর করে এবং ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণ করে,ফলে
শরীরের ওজন কমতে থাকে। এছাড়াও চিয়া সিড ও লেবুর মিশ্রণ শরীরের অতিরিক্ত চর্বি
দূর করে মেটাবলিক সক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।যা আমাদের শরীরের ওজন কমানোর জন্য
খুব উপকারের।
এছাড়াও লেবু আমাদের শরীরের চর্বি কাটাতে সাহায্য করে যার ফলে দুটির মিশ্রণে
অতিরিক্ত ওজন কমানো যায়। তবে আমাদের নিয়মিত সঠিক পরিমাণে চিয়া সিড খাওয়ার
পাশাপাশি আমাদের ডায়েট এবং নিয়মিত ব্যায়াম করা দরকার এবং সাথে বিভিন্ন ধরনের
খারাপ খাদ্যাভাসের অভ্যাস চেঞ্জ করা দরকার।
চিয়া সিড খাওয়ার বিভিন্ন উপায়
- পানিতে ভিজিয়ে: ১ টেবিল চামচ চিয়া সিড পরিষ্কার এক গ্লাস পানিতে ১০ থেকে ১৫ মিনিট ভিজিয়ে রাখুন। এটির স্বাদ বাড়াতে মধু অথবা লেবুর সাথে মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে। এটি সকালের বিভিন্ন নাস্তার সাথে খেতে পারেন।
- স্মুদিতে: ১ টেবিল চামচ চিয়া সিড আপনার পছন্দের স্মুদিতে মিশিয়ে খান। ফল, বাদাম, এবং দইয়ের সাথে মিশিয়ে পুষ্টিকর স্মুদি তৈরি করুন।
- ওটমিল: ১ টেবিল চামচ চিয়া সিড আমরা ওটমিলের সাথে মিশিয়ে খেতে পারি।ফল, বাদাম, এবং মধুর সাথে মিশিয়ে আমরা সুস্বাদু ওটমিল তৈরি করতে পারি।
- দই: ১ টেবিল চামচ চিয়া সিড আমরা দইয়ের সাথে মিশিয়ে খেতে পারি।ফল, বাদাম, এবং granola-র সাথে মিশিয়ে পুষ্টিকর দই তৈরি করুন।
- সালাদে: ১ টেবিল চামচ চিয়া সিড আমরা সালাদের সাথে মিশিয়ে খেতে পারি।পনির, বাদাম, এবং vinaigrette-র সাথে মিশিয়ে সুস্বাদু সালাদ তৈরি করা যায়।
- বেকিং: ১ টেবিল চামচ চিয়া সিড আমরা কেক, ব্রেড, বা মুফিনের ব্যাটারে মিশিয়ে বেক করতে পারি।বাদাম, শুকনো ফল, এবং মধুর সাথে মিশিয়ে পুষ্টিকর বেকড খাবার তৈরি করা যায়।
চিয়া সিড কিডনির জন্য কতটা ভাল
চিয়া সিড কিডনির জন্য কতটা ভালো এইটা আমরা হয়তোবা সঠিকভাবে জানি না। চিয়া সিডে
প্রচুর পরিমাণে ফাইবার প্রোটিন ভিটামিন ও মিনারেল রয়েছে যা কিডনির স্বাস্থ্যের
জন্য খুবই উপকারী। এবং চিয়া সিডে থাকা ফাইবার রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ
করে যা বাজে কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। যার ফলে কিডনির উপর চাপ কমে যায়।
চিয়া এবংচিয়া সিডে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট কিডনির কোষগুলোকে ফ্রি রেডিকেলের
ক্ষতি থেকে রক্ষা করে এবং উচ্চমাত্রায় থাকা প্রোটিন কিডনির টিস্যু মেরামতে
সাহায্য করে যার ফলে নিয়মিত চিয়া সিড খেলে কিডনির কোন ক্ষতি হয় না। এজন্য
কিডনিকে সুস্থ রাখতে চিয়া সিড খাওয়া খুব জরুরী। এবং চিয়া সিড কিডনির জন্য খুব
ভালো।
পোস্ট সম্পর্কিত প্রশ্ন ও উত্তর
প্রশ্নঃ ১০০ গ্রাম চিয়া সিডের প্রোটিনের পরিমাণ?
উত্তরঃ প্রায় ২০ গ্রাম।
প্রশ্নঃ চিয়া সিড ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে পারে?
উত্তরঃ হা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে।
প্রশ্নঃ চিয়া সিড শরীরের ওজন কমায় কি?
উত্তরঃ হ্যাঁ, ওজন কমায়।
প্রশ্নঃগর্ভাবস্থায় চিয়া সিড খাওয়া যাবে কি?
উত্তরঃ যাবে, ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী।
শেষকথা-চিয়া সিড এর উপকারিতা ও অপকারিতা
এতক্ষণ আমরা চিয়া সিড এর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আলোচনা করেছি। চিয়া সিডে
যেমন বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি উপাদান বিদ্যমান রয়েছে তেমনি এটি সেবনের ক্ষেত্র কিছু
নিয়ম রয়েছে। যদি নিয়ম মেনে সেবন না করেন তাহলে বিভিন্ন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার
সম্ভাবনা থাকে। তাই সেবনের ক্ষেত্রে অবশ্যই সতর্কতা অবলম্বন করবেন এবং নিয়ম
অনুযায়ী সেবন করবেন।
আপনারা যারা চিয়া সিড এর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানার থি খাওয়ার
নিয়মজন্য আজকের এই আর্টিকেল বিস্তারিত পড়েছেন। তাদের জন্য একটি বিষয় খুব ভালো
যে তারা আজকের আর্টিকেল থেকে অনেক কিছু জানতে পেরেছে। আজকের আর্টিকেল পড়ে যদি
আপনার ভালো লাগে তাহলে আপনি আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করতে ভুলবেন না এবং কোন
ভুল তথ্য থাকলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন, ধন্যবাদ।
পোস্ট ট্যাগ-
ওজন কমাতে চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম,চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা,চিয়া সিড
এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া,চিয়া সিড খেলে কি হয়,চিয়া সিড এর বাংলা নাম,চিয়া
সিড,কিডনির জন্য কতটা ভাল,গর্ভাবস্থায় চিয়া সিড এর উপকারিতা ও অপকারিতা,চিয়া
সিড খাওয়ার সময়অ্যা
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url