আয়ারল্যান্ড ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৪ ও আয়ারল্যান্ড ভিসা প্রসেসিং ফি
পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে ২০২৪ ,(জেনে নিন নতুন নিয়ম) দেশ এবং প্রবাস থেকে অনেকেই জানতে চেয়েছেন আয়ারল্যান্ড ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৪ ও আয়ারল্যান্ড ভিসা প্রসেসিং ফ্রি সম্পর্কে। তাই আজকে আমি আলোচনা করতে চলেছি, আয়ারল্যান্ড ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৪ ও আয়ারল্যান্ড ভিসা প্রসেসিং ফ্রি সম্পর্কে। আয়ারল্যান্ড উন্নত রাষ্ট্র হওয়ার কারণে প্রতিবছর বিভিন্ন দেশ থেকে লোক আয়ারল্যান্ড আসে বিভিন্ন কাজ এবং ভ্রমণের উদ্দেশ্যে।
আপনি যখন কোন একটি দেশে যাওয়ার জন্যে ইচ্ছা করবেন এবং সেই অনুযায়ী চেষ্টা করবেন। তখন অবশ্যই আপনি সেই দেশ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেবেন এবং সেই দেশের কাজ সম্পর্কে জেনে নিবেন। এজন্য আজকের এই আর্টিকেলে আয়ারল্যান্ড ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৪ সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।
আপনি যদি আয়ারল্যান্ড সম্পর্কে জানতে চান তাহলে অবশ্যই আজকের এই আর্টিকেল আয়ারল্যান্ড ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৪ ও আয়ারল্যান্ড ভিসা প্রসেসিং ফি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত বিস্তারিত পড়ে নেবেন। তাহলে আয়ারল্যান্ড ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৪ সম্পর্কে অবগত হতে পারবেন।
আয়ারল্যান্ডে জব অফার লেটার পাওয়ার উপায়
আপনি যদি আয়ারল্যান্ডে জব অফার লেটার পেতে চান। তাহলে আপনাকে আয়ারল্যান্ড জব অফার লেটার পাওয়ার জন্য বিশ্বস্ত কিছু জব পোর্টাল সাইট রয়েছে সেখানে গিয়ে আপনি সার্চ করতে পারেন। এ সাইটগুলোতে আয়ারল্যান্ডে জবের জন্য লিগ্যাল তথ্য দিয়ে পোস্ট করা হয়।
জব অফারের জন্য বিস্তারিত জানতে আপনি আয়ারল্যান্ড এর অফিসিয়াল সাইটটি ভিজিট করুন অথবা এই লিংকে ভিজিট করুন।আপনাদের সুবিধার্থে নিচে কিছু জব অফার সাইটের লিংক দেওয়া হলো। আপনারা ভালোভাবে জব পোস্টগুলো রিসার্চ করে নিবেন-
এই ওয়েবসাইট গুলোতে বিভিন্ন ধরনের জবের জন্য পোস্ট করা হয়।এই সাইটগুলোতে ভিজিট করে আপনাদের আপনাদের যোগ্যতা অনুযায়ী জব সার্চ করুন ইনশাআল্লাহ পেয়ে যাবেন। এবং সেখানে প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে আবেদনের মাধ্যমে তাদের কাছ থেকে জব অফার লেটার নেয়ার চেষ্টা করুন।
আয়ারল্যান্ড ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৪
আপনারা যারা বিদেশ যেতে চাচ্ছেন তাদের জন্য বড় একটি সুখবর নিয়ে এসেছে আয়ারল্যান্ড। বিভিন্ন দেশ থেকে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় প্রচুর কর্মী নিয়োগ দিচ্ছে আয়ারল্যান্ড। বর্তমান সময়ে অন্যান্য দেশের তুলনায় আয়ারল্যান্ডে কর্মীদের প্রচুর পরিমাণে বেতন দেওয়া হয়।
তাই যারা বিদেশ যেতে চান তাদের পছন্দের তালিকায় আয়ারল্যান্ড জায়গা করে নেয়। বর্তমান সময়ে আয়ারল্যান্ডে দুই ধরনের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা দিচ্ছে। দুই ধরনের ভিসার মধ্যে একটি জেনারেল ওয়ার্ক পারমিট ভিসা এবং স্কিলড ওয়ার্ক পারমিট ভিসা।
জেনারেল ওয়ার্ক পারমিট ভিসা – General Work Permit Visa
জেনারেল ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় আবেদন করতে পারবেন যেকোনো পেশার ব্যক্তিরা। জেনারেল ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নন-ইইউ নাগরিকদেরকে আয়ারল্যান্ডে জব করার সুযোগ দেন। জেনারেল ওয়ার্ক পারমিট ভিসার সাধারণত জব পারমিট এর জন্য যোগ্য হতে, অবশ্যই আপনাকে বেশ কয়েকটি মানদন্ড পূরণ করতে হবে।
জেনারেল ওয়ার্ক পারমিট ভিসার বিভিন্ন ধরনের কাজ রয়েছে যেমন,Human Resources,Construction, Restaurants ইত্যাদি ক্যাটাগরিতে যে পেশাগুলো থাকে।নিচে কিছু জেনারেল ওয়ার্ক পারমিট পেশা এবং তাদের বেতন দেখানো হলো। জেনারেল ওয়ার্ক পারমিট ভিসার সব ধরনের পেশার বেতন দেখানো হলো-
Construction
Human Resources
Restaurants
ক্রিটিক্যাল স্কিলড ওয়ার্ক পারমিট ভিসা – Critical Skilled Work Permit Visa
আয়ারল্যান্ডে ক্রিটিক্যাল স্কিলড এমপ্লয়মেন্ট ওয়ার্ক পারমিট উচ্চ দক্ষতা সম্পূর্ণ আন্তর্জাতিক কর্মীদের দেওয়া হয়। ক্রিটিক্যাল স্কিলড এমপ্লয়মেন্ট পারমিটের অধীনে যারা আবেদন করতে পারবেন,ন্যাচারাল ও সোশাল সাইন্স, প্রকৌশল, আইসিটি, স্বাস্থ্য, শিক্ষাদান এবং শিক্ষা, স্থাপত্য ইত্যাদি ক্ষেত্রে অভিজ্ঞতা সম্পন্ন ব্যক্তিরা আবেদন করতে পারেন।নিচে কিছু ক্রিটিক্যাল ওয়ার্ক পারমিট পেশা এবং তাদের বেতন দেখানো হলো।
Scientific
Information Technology (IT)
আয়ারল্যান্ড ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৪ আবেদন করার নিয়ম
যারা ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় বিদেশ যেতে যান। তাদের জন্য বড় সুখবর আয়ারল্যান্ড বিভিন্ন দেশ থেকে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় লোক নিয়োগ দিচ্ছে।আপনারা যারা বিদেশ যেতে চান তাদের জন্য এটি বিশাল একটি সুযোগ। কিন্তু যেতে চাইলেই আয়ারল্যান্ডে যাওয়ার সম্ভব নয়। বেশ কিছু প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে আয়ারল্যান্ড ওয়ার্ক পারমিট পাওয়া যায়।
অন্যান্য দেশ থেকে খুব সহজেই আয়ারল্যান্ডের ওয়ার্ক পারমিট পেলেও বাংলাদেশ থেকে ওয়ার্ক পারমিট পাওয়া অনেক কঠিন। কারণ সঠিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আবেদন না করলে আয়ারল্যান্ডের পারমিট পাওয়া কঠিন হয়ে যায়। তাই আজকের আর্টিকেলের এই অংশে আয়ারল্যান্ড ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন করার নিয়ম জানিয়ে দেওয়া হবে।
আয়ারল্যান্ড ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন করার জন্য প্রথমেই আপনাকে https://www.irishimmigration.ie/ এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে।এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করার পর আপনার সামনে একটি ফরম চলে আসবে সেই ফরম সম্পূর্ণ তথ্য দিয়ে পূরণ করতে হবে।সম্পূর্ণ তথ্য দেওয়ার পর সঠিক আছে কিনা যাচাই করে সাবমিট করতে হবে। আবেদনটি সাবমিট করার সাথে সাথেই আপনার আয়ারল্যান্ডের ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য আবেদন সম্পন্ন হবে।
আয়ারল্যান্ড ভিসা প্রসেসিং ফি
আপনারা যারা আয়ারল্যান্ডের যেতে চান তাদের অবশ্যই আয়ারল্যান্ড ভিসা প্রসেসিং ফি সম্পর্কে জানা দরকার।আয়ারল্যান্ডের( Long Stay - D Visa) ভিসার জন্য সিঙ্গেল এন্ট্রি ভিসার 60 ইউরো এবং মাল্টিপল এন্ট্রির জন্য 100 ইউরো দিতে হবে।আয়ারল্যান্ডের এ ভিসা প্রসেসিং ফি General Employment/Work Permit নন স্কিলড ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ।
এবং Critical Employment Permit স্কিলড ওয়ার্ক পারমিট ভিসা উভয় ওয়ার্ক পারমিট ভিসা জন্য প্রযোজ্য।আপনি যখন ফ্রি প্রদান করবেন তখন আপনাকে একটি আবেদন application শুমারি ফর্ম দেওয়া হবে। সেই আবেদন ফরমে প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে সাবমিট করতে হবে এবং একটি ইমেইল এড্রেস দেওয়া হবে। সেই ইমেইল এড্রেস এ আপনার প্রয়োজনীয় সাপোর্টিং ড্রকমেন্টস দিতে হবে।
আয়ারল্যান্ড কাজের ভিসা প্রসেসিং খরচ কত
আপনারা যারা আয়ারল্যান্ডে কাজের ভিসা প্রসেসিং করতে চান। তাদের একটি বিষয় জানার থাকে। আয়ারল্যান্ডের কাজের ভিসা প্রসেসিং খরচ কত এই বিষয়ে।এখন আমি আয়ারল্যান্ড কাজের ভিসা প্রসেসিং খরচ কত এই বিষয়ে আলোচনা করব। আপনি যদি ভারতের দূতাবাস থেকে যেতে চান তাহলে কিছু টাকা খরচ কম পড়বে।আর যদি এজেন্সির মাধ্যমে যেতে চান।
তাহলে খরচ একটু বেশি পড়বে। আপনি যদি আয়ারল্যান্ড কাজের ভিসার জন্য ভারতীয় দূতাবাস থেকে আবেদন করেন তাহলে আপনার। ৪ থেকে ৫ লক্ষ টাকার মতন খরচ হবে। আর যদি বিভিন্ন এজেন্সির মাধ্যমে আয়ারল্যান্ডের কাজের ভিসা প্রসেসিং করতে চান তাহলে ৬ লক্ষ থেকে ৭ লক্ষ টাকার মতো খরচ পড়বে। তবে এই খরচের হিসাব আয়ারল্যান্ড ভিসার ধরন অনুযায়ী কম বেশি হতে পারে।
আয়ারল্যান্ড ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
আপনি যদি আয়ারল্যান্ড ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য আবেদন করতে চান তাহলে অবশ্যই কিছু প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে আপনাকে আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে। আয়ারল্যান্ড ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য কিছু কাগজপত্রের প্রয়োজন হয়। এই কাগজপত্র গুলো ছাড়া আপনি আয়ারল্যান্ড ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন না।
অনেকেই হয়তো জানেন না আয়ারল্যান্ড ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য কি কি কাগজপত্র প্রয়োজন হয়। তাই কি কি কাগজপত্র প্রয়োজন হয় তা নিচে তুলে ধরা হলো-
- বৈধ পাসপোর্ট
- এনআইডি কার্ডের ফটোকপি
- দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি
- ভিসা আবেদন ফরম
- পার্সোনাল ব্যাংক স্টেটমেন্ট
- কোম্পানির ব্যাংক স্টেটমেন্ট
- শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট
- ভ্রমণ স্বাস্থ্য বীমা
- পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট
- মেডিকেল সার্টিফিকেট
- করোনাভাইরাসের টিকার কার্ড
আয়ারল্যান্ড কাজের বেতন কত টাকা
আপনি যখন আয়ারল্যান্ডে যাওয়ার জন্য চিন্তা ভাবনা করছেন, তখন আপনাকে আয়ারল্যান্ড ওয়ার্ক পারমিট ভিসা সম্পর্কে বিস্তারিত জানা জরুরী। কিভাবে ভিসা প্রসেসিং করতে হয় ভিসা প্রসেসিং ফি কত টাকা এগুলো জানার সাথে সাথে অবশ্যই জানা দরকার আয়ারল্যান্ড কাজের বেতন কত এই বিষয়ে। কারণ অনেক টাকা খরচ করে যখন আপনি একটি দেশে যাবেন।
তখন আপনার চিন্তাভাবনা থাকবে কিভাবে বেশি পরিমাণে টাকা ইনকাম করে টাকা গুলো তোলা যায়। তাই আয়ারল্যান্ডে কাজের বেতন কত এই বিষয়ে এখন জানাবো। তবে একটি বিষয় অবগত থাকা দরকার আয়ারল্যান্ডে বিভিন্ন ধরনের ওয়ার্ক পারমিট ভিসার কাজ রয়েছে। কাজের ধরন অনুযায়ী বেতন কম বেশি হয়ে থাকে।
আয়ারল্যান্ডে সর্বনিম্ন বেতন ৫০ হাজার থেকে শুরু করে ২ লক্ষ টাকা। আর যদি কোন ব্যক্তি ইঞ্জিনিয়ার হয়।তাহলে তার বেতন অনেক বেশি।আশা করি আয়ারল্যান্ডে কাজের বেতন সম্পর্কে আপনার ধারণা হয়েছে।
আয়ারল্যান্ডে বাংলাদেশীরা কি কাজ করে?
এখন আমি জানাবো আয়ারল্যান্ডে বাংলাদেশিরা কি কাজ করে এই বিষয়ে। আপনারা আজকের আর্টিকেলে আয়ারল্যান্ড সম্পর্কে অনেক কিছুই তথ্য পেয়েছেন কিন্তু আয়ারল্যান্ডে বাংলাদেশিরা কি কাজ করে এই বিষয়ে এখন জানাবো।আয়ারল্যান্ড ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে বাংলাদেশীরা যে ধরনের কাজ গুলো করে থাকে।
- সাটারিং কার্পেন্টার
- স্টিল পিকচার
- মেশিন অপারেটর
- ইলেকট্রিশিয়ান
- প্লাম্বার
- ফোরম্যান
- ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
- কনস্ট্রাকশন
- বারিস্তা
- শেফ
- হোটেল বয় ইত্যাদি।
আপনি যদি এই সমস্ত কাজে অভিজ্ঞ হয়ে থাকেন। তাহলে আপনিও আয়ারল্যান্ডের ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় আবেদন করতে পারবেন। তবে আপনি যদি ইলেকট্রিক্যাল এবং ইঞ্জিনিরিং কাজে অভিজ্ঞ হন। তাহলে আবেদন করার ক্ষেত্রে আপনাকে অভিজ্ঞতার সার্টিফিকেট অথবা প্রশিক্ষণ সার্টিফিকেট প্রদান করতে হবে।
আয়ারল্যান্ড সর্বনিম্ন বেতন কত?
আপনারা অনেকেই আয়ারল্যান্ড সর্বনিম্ন বেতন কত এই বিষয়ে জানার জন্য গুগলে অনেক খোঁজাখুজি করেন। তাই আপনাদের সুবিধার্থে এখন আয়ারল্যান্ড সর্বনিম্ন বেতন কত এই বিষয়ে আলোচনা করব। আয়ারল্যান্ডে একজন নন স্কিল্ড কর্মীর সর্বনিম্ন বাৎসরিক বেতন 30,000 ইউরো। বর্তমান 1 ইউরো = বাংলাদেশি 120 টাকা।
সে হিসেবে আয়ারল্যান্ডের একজন ননস্কিল কর্মীর বাৎসরিক সর্বনিম্ন বেতন বাংলাদেশী টাকায় 36 লক্ষ টাকা।আর একজন স্কিলড কর্মীর বাৎসরিক সর্বনিম্ন বেতন 32,000 ইউরো।যা বাংলাদেশী টাকায় 38 লক্ষ 40 হাজার টাকা।ইউরোপের দেশগুলোতে বেতনের এই স্কেল সরকারি শ্রম আইন দ্বারা নির্ধারিত তাই কোন কর্মীকে এর কম বেতন কোন প্রতিষ্ঠান দিতে পারবে না।
পোস্ট সম্পর্কিত প্রশ্ন ও উত্তর
প্রশ্নঃআয়ারল্যান্ডে একজন নন স্কিল্ড কর্মীর সর্বনিম্ন বাৎসরিক বেতন কত?
উত্তরঃ30,000 ইউরো।
প্রশ্নঃআয়ারল্যান্ডে একজন স্কিলড কর্মীর সর্বনিম্ন বাৎসরিক বেতন কত?
উত্তরঃ32,000 ইউরো।
প্রশ্নঃবর্তমানে আয়ারল্যান্ডে কয় ধরনের ওয়ার্ক পারমিট চালু আছে?
উত্তরঃ দুই ধরনের।
প্রশ্নঃআয়ারল্যান্ডে কোন ভিসার বেতন বেশি?
উত্তরঃস্কিলড ভিসার।
শেষকথা-আয়ারল্যান্ড ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৪
আজকের আর্টিকেলে আমি চেষ্টা করেছি আয়ারল্যান্ড ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ও আয়ারল্যান্ড ভিসা প্রসেসিং ফি ২০২৪ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করার। এবং আজকের আর্টিকেলে যেই তথ্যগুলো প্রদান করা হয়েছে। সেই তথ্যগুলো আপনার খুব উপকারী আসবে। তাই আজকের আর্টিকেল সম্পূর্ণ বিস্তারিত পড়ে নেন।
এতে করে আয়ারল্যান্ড ওয়ার্ক পারমিট ভিসা সম্পর্কে আপনার সকল তথ্যের সঠিক উত্তর পেয়ে যাবেন। আজকের আর্টিকেলে কোন তথ্য ভুল মনে হলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। এবং সঠিক উত্তর কমেন্ট বক্সে জানিয়ে দিবেন, ধন্যবাদ।
পোস্ট ট্যাগ-
আয়ারল্যান্ড ভিসা প্রসেসিং ২০২৩,আয়ারল্যান্ড ভিসা আবেদন,আয়ারল্যান্ড কাজের ভিসা আবেদন,আয়ারল্যান্ড ভিসা বাংলাদেশ,বাংলাদেশ থেকে আয়ারল্যান্ড যেতে কত টাকা লাগে,আয়ারল্যান্ড জব ভিসা ফ্রম বাংলাদেশ,আয়ারল্যান্ড জব সাইট,Ireland work permit visa
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url